নিজস্ব প্রতিনিধিঃ অতর্কিত হামলা করে সুলতান মাহমুদের হাত থেকে ৪০২/১৮ সেশন মামলার জবাব ও প্রমান পত্রের অরিজিনাল কাগজপত্রাদির ফাইল( যা কোর্ট চলাকালীন সময়ে বিচারককে ও মামলার বাদী আলমগীরকে দেখিয়ে জেড়া করা হয়েছে) ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য চেষ্ঠা মোঃ আলমগীর (৪৫)। এ ব্যপারে সুলতান মাহমুদ বাদী হয়র নারায়নগঞ্জ সদর মডেল থানায় ১৬/০৪/১৯ ইং তারিখে একটি অভিযোগ করেন।
সুত্র মতে, সুলতান মাহমুদ (৪৬) পিতাঃ মৃত মোহাম্মদ চান মিয়া সরকার মাতাঃ জোসনা বেগম স্থায়ী ঠিকানাঃ গ্রাম- হাড়িয়া , পোঃ বৈদ্যের বাজার, থানাঃ সোনারগাঁ জেলাঃ নারায়নগঞ্জ বর্তমান ঠিকানাঃ ৫৩/৩ আবেদীন ভিলা, চাষাড়া, নারায়নগঞ্জ বিগত ৯/০৪/২০১৯ইং তারিখে নারায়নগঞ্জ বিজ্ঞ আদালত ও উকিলের সাথে ৪০২/১৮ সেশন মামলার কাজ-কর্ম শেষ করে তার বন্ধু স্বপন ভুইয়ার সাথে রিক্সাযোগে চাষাড়া বাগেজান্নাত মসজিদের সামনে নেমে রাস্তা পার হয়ে রাস্তার অপরদিকে পৌর মাধবী প্লাজার কোনায় এসে দাঁড়ায়। তার বন্ধু স্বপন ভুইয়া দোকান থেকে সিগেরেট নিচ্ছে এমতাবস্থায় উল্লেখিত সেশন মামলার বাদী মোঃ আলমগীর(৪৫) পিতাঃ জয়দল হোসেন অফিস ঠিকানাঃ ৭নং সলিম উল্লাহ রোড, হাজী মহব্বত আলী টাওয়ার (৪র্থ তলা) খানপুর পানির ট্যাংকির উল্লা দিকে, থানা+ জেলাঃ নারায়নগঞ্জ ৩ জন সন্ত্রাসী নিয়ে আনুমানিক বিকাল ৩টার সময় সুলতান মাহমুদের উপর হামলা করে এবং তার হাত থেকে মামলার জবাব ও প্রমান পত্রের অরিজিনাল কাগজপত্রাদির ফাইল( যা কোর্ট চলাকালীন সময়ে বিচারককে ও মামলার বাদী আলমগীরকে দেখিয়ে জেড়া করা হয়েছে) ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য চেষ্ঠা করে। মোঃ আলমগীর (৪৫)সুলতান মাহমুদকে অতর্কিতভাবে জোড়ে বুকের মধ্য ঘুষি মারে। সুলতান মাহমুদ চিৎকার করলে তার বন্ধু স্বপন ভুইয়া দৌড়িয়ে আসে এবং সাথে শাহ আলম তালুকদার(সম্পাদক দৈনিক রুদ্রবার্তা), সাংবাদিক শরিফুল ইসলাম এগিয়ে আসলে আলমগীরসহ উক্ত সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। যাওয়ার সময় আলমগীর সুলতান মাহমুদ ও তার পরিবারের সদস্যদেরকে অপহরন ও প্রান নাশের হুমকি প্রদান করে যায়। এমতাবস্থায় নিম্মস্বাক্ষরকারী অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং চিকিৎসকের সরনাপন্ন হয়ে সুস্থ হয়। বর্তমানে সুলতান মাহমুদ পরিবার নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। সন্ত্রাসী আলমগীরের বিরোদ্ধে আইনত ব্যবস্থার জন্য আপনার থানায় উপ্সথিত হয়ে ১৬/০৪/১৯ ইং তারিখে অভিযোগ করছে। তাই তিনি প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।