রিপন সরকার, সময়ের চিন্তা ডট কমঃ বন্দর উপজেলার কামাল উদ্দন মোড় এবং বিভিন্ন রাস্তায় দিনে ও রাতে রশিদের মাধ্যমে যানবাহন থেকে চাদা আদায় করে করছে একটি অসাধু চক্র। থ্রী হুইলার শ্রমিকলীগ এর নামে চাদা আদায় করার কারনে বন্দরের রাজনীতি অঙ্গন এবং সুশীল সমাজের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। বর্তমান সরকারের মর্যাদা ক্ষুন্ন করার জন্য একটি সিন্ডিকেট যানবাহনে চাদা আদায় করা রাষ্টের জন্য অশনি সংকেত বলা চলে। প্রকাশ্যে রশিদের মাধ্যমে টাকা আদায় মধ্যযুগীয় বর্বরতাকে হার মানায়। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে স্বপ্ন তা ম্লান করার জন্য এই অসাধু চক্রই যথেষ্ট বলে মনে করেন সুধী মহল। রশিদের মধ্যে সেক্রেটারি এবং আদায়কারী কারোর স্বাক্ষর না থাকলেও থেমে নেই চক্রটি। বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার এর মাদক সন্ত্রাস চাদাবাজ ভূমি দস্যুদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্হান থাকার পরও বন্দরের এই ঘটনা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে দাড়িয়েছে। এসকল অসাধু চাদাবাজ সিন্ডিকেটর নেপথ্য কারা তা খতিয়ে দেখা প্রশাসনের দায়িত্ব। দোষীদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনের ব্যবস্হা না নিলে সমাজ ব্যাধি হয়ে দাড়াবে ভবিষ্যৎতে। এবিষয়ে শ্রমিকলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি আলহাজ্ব শুক্কুর মাহমুদের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান এধরনের একটি কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তারা না বুঝে রশিদের মাধ্যমে চাঁদা আদায় করে ভূল করেছে, ভবিষ্যৎতে করবেনা। এই জায়গায় ষ্টপ থাকেন।
অপরদিকে নাসিক ২৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইফুদ্দিন আহম্মেদ দুলাল প্রধান বলেন আমার এলাকায় বর্তমান সরকার দলের নামবিক্রি করে কোন কমিটির চাঁদাবাজি আমি কখনো মেনে নেবনা। সরকার এর দূর্নাম হউক এই কাজ কিছুতেই করতে দেওয়া যায়না।
বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ বলেন এটা জগন্যতম অপরাধ আমরা কোনো চাদাবাজকে ছাড় দিবনা এরকম কমিটি আছে তা আমার জানা নেই। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।