সোনারগাঁ প্রতিনিধিঃ সোনারগাঁয়ের নির্বাহী কর্মকর্তা সামাজিক দুরত্ব বাজায় না রেখে বুড়িভোজের আয়োজন করেছে। এনিয়ে অনলাইন পোর্টাল ও প্রিন্ট পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হয়েছে। যার দায়িত্ব সোনারগাঁ উপজেলার সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখা সেই আইন না মেনে ভুড়িভোজ করেন তাহলে আইন কে মানবে, সে প্রশ্ন জনমনে। সাংবাদিকের স্টাটাস্টি পুরা তোলে ধরা হলঃ
মুদ্রার এপিট/ওপিট
একজন সাংবাদিক হিসেবে সমাজের সুবিধা-অসুবিধা, দুর্নীতি, উন্নয়ন তুলে ধরাই আমার প্রধান কাজ। তাই অনেকে ৩য় দৃষ্টিতে দেখবেন জেনেই প্রতিদিন নিউজ করি।
মূল প্রসঙ্গে আসি, একই পত্রিকায় দুটি বিষয় আমি দুইদিন তুলে ধরেছি। বৃক্ষরোপন কর্মসূচি বা সামাজিক দূরত্ব দুটি ভিন্ন বিষয় হলেও একই ব্যক্তির দুটি কাজ। একটি তারুণ্য নির্ভর স্বেচ্ছাসেবী ভাইদের কে নিয়ে প্রশংসনীয় উদ্যোগ অন্যটি নিছক বোকামি। একজন বড় মাপের কর্মকর্তা গণমাধ্যম কর্মীদের ডেকে সামাজিক দূরত্বের তোয়াক্কা করবেন না এটা কি সত্যি আশা করেন কেউ?
প্রশ্নটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নির্ভর বোদ্ধাদের দিকে ছুড়লাম। দলমত নির্ভিশেষে সংবাদ প্রকাশ একজন সাংবাদিকের নৈতিক অধিকার। কিছু মন্তব্য বা পোস্ট দেখে “যার বিয়ে তার খবর নেই, পাড়া পড়শীর ঘুম নেই” অবস্থায় পরে গেছি। যার নিউজ সেই ফেসবুক সেলিব্রিটিকে ব্যক্তিগত ভাবে আমার চেনা জানা নাই। তার সাথে আমার পারিবারিক দ্বন্ধ নেই। তথ্য নিয়ে দেখবেন তেমন কিছু পাবেন ও না। একজন দায়িত্বশীল হিসেবে তার অতিরঞ্জিত এমন কাজকে আমার কাছে সবাইকে জানানো উচিৎ বলে মনে হইছে তাই জানালাম। নিউজ টা সাধারণ মানুষের জন্য, যারা কাঠের চশমা পরে আছেন তাদের জন্য নয়। তাই অতিরঞ্জিত না হয়ে নিজের আখের গোছানো শুরু করেন।
আকাশ কুটুম চিন্তা ভাবনা হ্যামিলনের বাঁশির যুগ পর্যন্তই মানাই তো এখন আর না।
আপনাদের সমালোচনা ও আমার আত্মসমালোচনার পর ধারাবাহিক নিউজ করার সাহস পাচ্ছি। সবাই দোয়া করবেন,