সফিকুল ইসলাম ইমাম ঃঢাকা মহানগর মহিলা কলেজের অধ্যাপক আসলাম মিয়ার বিরোদ্ধে মিথ্যা সাংবাদিক সম্মেলন করে, বন্দর থানাধীন মুসাপুর ইউনিয়নের ২ওয়ার্ডের বাসিন্দা লেডি ক্যাডার মামলা বাজ মুক্তা আক্তার টুম্পা ও মাসুদা বেগম।
এর প্রতিবাদে ১৪/০৩/২০২১অদ্য বেলা ৩ ঘটিকার সময়, বন্দর থানাধীন , মুসাপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড ও ধামঘর ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের সর্বস্তরের জনগন মানব বন্ধন প্রতিবাদ সভা ও সাংবাদিক সম্মেলন আয়োজন করে দুই ইউনিয়নের গ্রামবাসী। এই সভায় উপস্হিতি ছিলেন, মুসাপুর ইউনিয়ন পরিষদের ২ং ওয়ার্ডের মেম্বার বিল্লাল, ধামঘর ইউনিয়ন পরিষদের ৫নংওয়ার্ডের মেম্বার হাবিবুর রহমান, আরো উপস্থিত ছিলেন, মালিবাগ চান্দের বাড়ির গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ, মোসলেম মিয়া, মজিবুর রহমান, আজিজুল নাসির উদ্দীন, বাবুল, জাহাঙ্গীর, আলীআকবর, সুরুজ মিয়া, খুরশেদ আলম, হারুনুর রশিদ,আলাউদ্দিন, মনির, আছমা আক্তার, নিলুফা, নাদিরা, বিলকিস, সম্পা, পারুল নাজমা ও আরো অনেকে।
ঘুড়ি উড়ানো কেন্দ্র করে মামলাবাজ লেডি ক্যাডার, টুম্পার ছেলের সাথে বিল্লালের ছেলর সাথে জগড়া হয় এই ঘটনা কে কেন্দ্র করে মুসাপুর ও ধামঘর ইউনিয়নের মেম্বার ও চেয়ারম্যাদ্বয় মিমাংসা করার জন্য শালিসি বৈঠকের জন্য মেম্বার হাবিবুর রহমান দায়িত্ব নেয়। লেডিক্যাডার টুম্পা মেম্বার কে বলে মিমাংসা করার জন্য। কিন্তু পরে তিনি ঘুরে যান। এর পর গ্রামের সহজ সরল মানুষ উপায় না পেয়ে দুই গ্রামের পঞ্চায়েত কমিটি সভাপতি অধ্যাপক আসলাম মিয়া কে জানানো হয়,।
পঞ্চায়েত কমিটি সভাপতি কে জানালে লেডিক্যাডার টুম্পা ও মাসুদা আরে ক্ষেপে যান, এব্ং তিনি নিজের ঘরের আসবাবপত্র ভেংগে, সাত জনের নামে নারী নির্যাতনের মামলা দেন এবং সংবাদ সম্মেলনে আসলাম মিয়াকে একজন ক্যাডার ও সন্ত্রাসী বলে বক্তব্য দেন। এই বক্তব্য শুনে গ্রামবাসী প্রতিবাদ সভা, মানব বন্ধন ও সাংবাদিক সম্মেলন আয়োজন করে প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরেন । মামলা বাজ লেডি ক্যাডারের বিরোদ্ধে সঠিক তদন্ত করে আইনের ব্যবস্হা নেওয়ার জন্য জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন এবং প্রিন্ট মিডিয়াকে সঠিক তথ্য তুলে ধরার জন্য আহবান জানান