হিজলা অনিকার হিংস্র প্রাণীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ আগত দর্শনার্থীরা

928

জান্নাতুল নাঈমঃ সোনারগাঁ বৈদ্দ্যেরবাজার খেয়াঘাট সংলগ্ন কাঠের ব্রীজে হিজলা নাম ধারি সাহাবুদ্দিন ওরফে অনিকা রানীর হিংস্র প্রাণীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ আগত দর্শনার্থীরা। সময়ের চিন্তার রিপোর্টার সরেজমিনে গিয়ে দেখতে পায় হিজলা সাহাবুদ্দিন ওরফে অনিকার রানীর হিংস্র কুকুর, গাধা, গরু, ছাগ্‌ল, টার্কি মুরগি সহ অসংখ্য হিংস্র প্রানী। এই কাঠের ব্রীজে এনে ছেরে দেওয়া হয়, এখানে ফ্যামিলি সহ আগত একজন দর্শনার্থী ক্ষোভের সাথে সময়ের চিন্তা রিপোর্টারকে জানান।  বৈদ্দ্যের বাজার এর অনেক নাম শুনেছি লোক মারফত কিন্তু এখানে এসে রীতিমতো ফ্যামিলি নিয়ে এসে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়েছে।  অন্য এক দর্শনার্থী নাম মোঃ এড ভোকেট সামছুল আলম বলেন প্রাকৃতিক পরিবেশে খুব মনোমুগ্ধ কর একটি সুন্দর জায়গা। কিন্তু এখানে ব্রীজে চড়ানো, হিংস্র প্রানী কুকুর, ছাগল্‌,গরু, গাধা ইত্যাদি প্রানীর কারনে বাচ্চারা খুব ভয়ে থাকে। এই প্রানীদের কেউ কিছু বলতে চাইলে তাদের সাথে সাহাবুদ্দিন ওরফে অনিকা রানীর দুব্যবহার করে। আরেক দর্শনার্থী জানান যে, গরু এসে আমার বাচ্চার পা কামড়ে ধরে।গত কয়েক বছর আগে সোনারগাঁ উপজেলা ইউএনও অঞ্জন কুমার সরকারের পদক্ষেপে একবার বন্ধ হয়েছিলো হিজলার অত্যাচার। যখন অঞ্জন কুমার সরকার সোনারগাঁ থেকে অন্যত্র চলে যায়, তখন আবার শুরু হয় বন্য প্রানীর হিংস্রতা। এমতাবস্থা চলতে থাকলে, নদীর যেই অপরুপ সৌন্দয্য তা থেকে বঞ্চিত হবে, দেশের প্রকৃতপ্রেমিরা। এখন বৈদ্দ্যের বাজার মানুষের একটাই দাবী এই তথাকতিথ হিজলা নাম ধারী সাহাবুদ্দিন এর হিংস্র প্রানী থেকে রক্ষা করা হউক।  আমাদের ঐতিহ্য বাহী বৈদ্দ্যেরবাজার মিনি পর্জটন এলাকা।  এখানে আগত দর্শনার্থী সহ বৈদ্দ্যের বাজার এলাকার সবার একটাই দাবী এখনি যদি এই হিংস্র প্রানী থেকে সাধারণ দর্শনার্থীদের রক্ষা করা না হয়, তবে ধীরে ধীরে হারিয়ে যাবে, আমাদের প্রকৃতি প্রেমিরা। আমরা সোনারগাঁ ইউএনও স্যার জনাব আতিকুল ইসলাম কাছে বিশেষ অনুরুধ রইল আপনি আমাদের এবং পরিবেশকে রক্ষা করুন।