মোঃ মোক্তার হোসাইন: নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্রগ্রাম সড়কে প্রতিবন্ধকতা, অগ্নিসংযোগ ও নাশকতার অভিযোগে ১৬৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। বিএনপির ৮৫ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে সোনারগাঁও থানা পুলিশ।
৩০ অক্টোবর সোমবার সকালে সোনারগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহবুব আলম সুমন মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সোনারগাঁও থানা বিএনপির সভাপতি আজহারুল ইসলাম মান্নানকে প্রধান আসামি করে সোনারগাঁও থানার এসআই মুহিবুল্লাহ বাদী হয়ে মামলটি করেন। বাকী আসামীরা হলেন ২) গোলাম ফারুক খোকন সাধারন সম্পাদক জেলা বিএনপি, ৩) মোশারফ হোসেন সাধারন সম্পাদক সোনারগাঁ থানা বিএনপি, ৪) আতাউর রহমান আংগুর, ৫) মুস্তাফিজুর রহমান ভুঁইয়া ৬) শহিদুর রহমান স্বপন ৭) খাইরুল ইসলাম সজিব, ৮) হান্নান ৯) মোতালেব কমিশনার ১০) আল আমিন ১১) শাহাদাত হোসেন ১২) রফিকুল ইসলাম বিডিয়ার ১৩) তাঞ্জিল ছাত্র দল নেতা, ১৪) কাজী এনামুল হক রবিন ১৫) জয়নাল আবেদীন মেম্বার, ১৬) আশরাফ প্রধান, ১৭) মোঃ মজিবুর রহমান ১৮) সালাউদ্দিন সালু ১৯) মোঃ মোমেন খান, ২০)মোঃ মশিউর রহমান ২১) গাজী নুরুজ মিয়া , ২২) মাসুম রানা ২৩)মোঃসেলিম ২৪)জাকির হোসেন ২৫) শহিদ সরকার ২৬) সিরাজ উদ্দীন ২৭) সাদিকুর রহমান সেন্টু ২৮) মোঃ হাবিবুর রহমান হাবু ২৯) আল আমিন ৩০) পীর মোহাম্মাদ পিরু ৩১) হাজী কামাল ৩২) শান্ত ৩৩) তাইন ৩৪)রাতুল ৩৫) সানজিদ ৩৬) সাদ্দাম ৩৭) জাকির ৩৮) জয়নাল ৩৯) আল আমিন ৪০) মোমেন ৪১) আবদুর নুর ৪২) হাজী রোস্তম আলী ৪৩) জয়নাল হক, ৪৪) শাহ আলম, ৪৫) সামী ৪৬) নজরুল ৪৭) রোবেল ৪৮) শরীফ ৪৯) মিজানুর রহমান ৫০) হাসিবুর রহমান রনি ৫১) সবুজ ৫২) হাসান ৫৩) সফিক ৫৪) নুরুল হক ৫৫) শাহ আলম ৫৬) মোহাম্মাদ বিন ইয়ামিন ৫৭) মোসাদ্দেক হোসেন বকুল ৫৮) জয় নাল হোসেন ৫৯) জাকির ৬০) সাইফুল কবির মোল্লা ৬১) বিল্লাল ৬২) সোহেল ৬৩) সোহেল রহমান ৬৪) আবুল হোসেন ৬৫) ডাঃ মিজানুর রহমান ৬৬) আসাদুল্লাহ ৬৭) শরীফ ৬৮) আব্দুল জলিল ৬৯) মোশারফ ৭০) আতাউর রহমান ৭১) মোস্ লেম উদ্দীন ৭২) মিজানুর রহমান ৭৩) মোঃ হাসনাত ৭৪)মোঃ সানি ৭৫) সাইফুল ইসলাম জিকু ৭৬) নাসির উদ্দীন ৭৭) মোঃ ফজল ৭৮) দেলোয়ার হোসেন ৭৯) তমিজুদ্দীন ৮০) জাহাংগীর আলম ৮১) হাজী শরাফত আলী ৮২) সেলিম আহমেদ দিপু ৮৩) কাজী নজরুল ইসলাম টিটু ৮৪) হানিফ ৮৫) মোঃ ইমন
এই মামলায় এজাহার নামীয় অভিযুক্তদের ধরতে পুলিশ কাজ করছে বলে জানায় বাদী এসআই মুহিবুল্লাহ।
এব্যাপারে ওসি মাহবুবকে কল করলে তিনি নাধরে কল কেটে দেন। তার ব্যবহিত সরকারী নাম্বারের হোয়াটস আপে ক্ষুদে মেসে পাঠিয়ে ও কোন উত্তর পাওয়া যায়নি।