নিজস্ব প্রতিনিধি: বৈদ্যের বাজার পাইলট স্কুলে আগুন, প্রধান শিক্ষককে আক্রমণ,
ম্যানেজিং কমিটির নীরবতা, উশৃংখল বকাটেদের লেলিয়ে দেওয়া, সর্শের মাঝে ভুত রয়েছে বলে মনে করছে একাকাবাসী ও অভিভাবকবৃন্দ।প্রাণের স্কুল বৈদ্যের বাজার এন এ এম পাইলট স্কুল, শ্রদ্বেয় মুসলেমউদ্দীন স্যারের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল ও নামকরা স্কুল ছিল বৈদ্যের বাজার এন, এ, এম পাইলট স্কুল, স্যার পেনশনে যাওয়ার পর স্কুলটি তার ঐতিহ্য হারিয়ে যেতে বসেছিল, স্হানীয় কিছু নেতাদের আধিপত্য ও অশিক্ষিত কিছু ম্যানেজিং কমিটির সদস্যের কারনে স্কুলটিকে নিজেদের বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠান তৈরী করার চক্রান্তে লিপ্ত থাকে স্কুলের পাশে থাকা কিছু স্হানীয় নেতারা, তাদের আধিপত্যের কারনে স্কুলের মান দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। একটি পরিবার স্কুলটিকে তাদের পারিবারিক সম্পত্তি মনে করে এবং আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা চালায় বলে জানা যায়। তারই ধারাবাহিকতায় রাজনৈতিক বলয় খাটিয়ে এক সময় আরেকটি গ্রুপ তৈরী হয় স্কুল ম্যানেজিং কমিটিতে এবং নিজেদের বলয়ে কিছু শিক্ষক নিয়োগ দানের ফলে স্কুলে শিক্ষকদের মাঝে গ্রুপিং হয় অতি গোপনে। এরই মাঝে দায়িত্ব নেন কামাল স্যার,
প্রতিষ্ঠানের নিয়ম শৃংখলা ফিরে আনতে শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য শিক্ষকদের মাঝে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে কাজ শুরু করেন তিনি, তারই ধারা বাহিক প্রচেষ্টায় এই বছর বৈদ্যেরবাজার পাইলট স্কুলটি এস এস সি শতভাগ পাশ করে। তবে বাধা হয়ে দাড়ায় স্থানীয় কিছু নেতাকে অনৈতিক সুবিধা না দেওয়ায়। এমনকি স্কুল কমিটির কতিপয় সদস্য অনৈতিক সুবিধা নিতে এবং স্কুল ফান্ডের হিসাব নিকাশ নিয়ে চলে দ্বন্দ্ব। ১% অনুদান, ইঞ্জিনিয়ার মাসুম চেয়ারম্যান এর অনুদানের টাকা ও পুরাতন বিল্ডিং বিক্রয় করার টাকা, ভর্তি ফি, কোচিং বানিজ্যের টাকা নিয়ে প্রধান শিক্ষক, স্কুল কমিটি ও স্হানীয় নেতাদের এবং একটি মাদকচক্র রাতের আধারে স্কুল প্রতিষ্ঠানটির ভিতরে ব্যবসার বাধা হওয়ার কারনে স্কুলের মধ্যে হযবরল তৈরী হয়। কিছু স্হানীয় নেতা মাদক চক্র ও স্কুল কমিটির কতিপয় সদস্য এবং প্যারালালের কারনে প্রধান শিক্ষকের কাছে লালসার আশা থেকে বঞ্চিত হওয়ার কারনে প্রধান শিক্ষকের উপর ক্ষিপ্ত হয় কুচক্রী মহল। আর এ কারনেই কুচক্রী মহল স্কুল কক্ষে আগুন লাগায় বলে জানায় এলাকাবাসী ও অভিভাবকবৃন্দ।
এই স্কুলের একজন প্রাক্তন ছাত্র হিসাবে সফিকুল উসলাম ইমাম বলেন, একজন বর্তমান অভিভাবক হিসাবে প্রধান শিক্ষকের উপর আক্রমন কারীদের অতি দ্রত আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্হা করা হোক এবং স্কুলের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা হোক। আমি এই হামলার তীব্র নিন্দ জানাই এবং সুষ্ঠ বিচার চাই।”