প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই চলছে পিচ্চি মাসুম ও আলোর মাদকের ব্যবসা

82

নিজেস্ব প্রতিবেদক নারায়ণগঞ্জ: নারায়ণগঞ্জ সদর থানার মন্ডলপাড়া পুল থেকে শুরু করে শেষ হয়েছে প্রায় পাইকপাড়া পুল এলাকা পর্যন্ত মাসুম ও আলোর মাদকের বানিজ্য। নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ১৫নং ওর্য়াড এখন মাদক কারবারি দের দখলে এই কথা এখন প্রায় সত্যি বললেই চলে। বিভিন্ন সময় নারায়ণগঞ্জের হেভি ওয়েট পত্রিকা গুলো তাদের প্রধান নিউজ হিসেবে নগরীর জিমখানা এলাকার মাদক বানিজ্য নিয়ে নিউজ করেছেন। নিউজ করার পর লোক দেখানো কিছু অভিযানও দেখা যায় সে সময় কিন্তুু এসব অভিযানে কোনো দিন গ্রেফতার হতে দেখা যায় না প্রধান মাদক কারবারিদের কাউকেই দরা হয় কেবল মাত্র তাদের নিয়োজিত কিছু সেল্সম্যান। যার কারনে এসকল মাদক কারবারি রা এখন আরো বেপরোয়া ভাবে চালাচ্ছে তাদের মাদকের হাট বাজার গুলো। নারায়ণগঞ্জের জিমখানা মাদকের স্পট এখন নতুন দখল ধারের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে এমন সংবাদ পেয়ে স্থানীয় গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব দের সঙ্গে নিয়ে একটি অনুসন্ধান করা কালে উঠে আসে থলের বিড়াল। বিগত সময়ে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ১৫নং ওর্য়াডের মাদক বানিজ্য নিয়ন্ত্রণ করেন আলম চাঁন নামের এক জন মাদক কারবারি তার নিয়ন্ত্রণ ও অধিপত্য নষ্ট করে এখন একক আধিপত্য বিস্তার লাভ করে আলো বেগম নামের এক মহিলা যিনি পূর্বে নিয়ন্ত্রণ কারি আলম চাঁনের আপন বোন। অনুসন্ধানে উঠে আসে আরো অনেক অজানা রহস্য যা শুনে যে কেও থমকে যাবে। এই আলো বেগম ওরফে ইয়াবা সুন্দরী আলো নিজের মায়ের পেটের ভাই কে তার অবৈধ সম্পর্কের প্রমিক মাসুম ওরফে পিচ্চি মাসুম কে দিয়ে প্রশাসনের সহযোগিতায় একাদিকবার গ্রেফতার করে নিম্ব করে এখন নিজেই গড়ে তুলেছে জিমখানা এলাকায় মাদকের এক ভয়াল সম্রাজ যা ইয়াবা সুন্দরী আলোর ও প্রেমিক পিচ্চি মাসুম নিয়ন্ত্রণ করে আসছেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এই দুই অবৈধ সম্পর্ক কারি প্রমিক প্রেমিকা তাদের মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করতে তৈরী করেছেন একটি সন্ত্রাসী বাহিনী যা আবর নেতৃত্ব দিচ্ছেন ইয়াবা সুন্দরী আলোর কুলাঙ্গার ছেলে তানভীর নামের এক সন্ত্রাসীর মাধ্যমে। এই সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্য রা সারা রাত নারায়ণগঞ্জ শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে ডাকাতি ছিনতাই করে তা এনে দেন পিচ্চি মাসুম ও আলোর হাতে আর এই লুট করা অর্থেই পরিচালনা করছে এই কিশোর গ্যং ও ছিনতাইকারী বাহিনীর সদস্য দের।

পিচ্চি মাসুম ও আলোর মাদকের বানিজ্যের জাবতীয় প্রয়োজন মোতাবেক দেশের বিভিন্ন জেলা শহর থেকে নিষিদ্ধ মাদকদ্রব্য ইয়াবা, হেরোইন, মদ, গাজা, ফেন্সিডিল, বিয়ার সুকৌশলে নারায়ণগঞ্জে আনেন আলোর আরেক ভাই শাহ আলম ও পিচ্চি মাসুম নিজেই। এছাড়াও রয়েছে আরো অনেক মাদক বানিজ্যের এজেন্ট। এ সকল এজেন্ট দের থেকে নিয়মিত মাদক এনে বিক্রি করাতে রয়েছে আরো কিছু পরিচালক যাদের কাজ হচ্ছে সারাদিন সেলসম্যান দের থেকে টাকা নেওয়া ও মাদক বিক্রি শেষ হলে আরো মাদক তাদের হাতে তুলে বিক্রি করতে বাদ্য করা।

পুলিশের এতো মোহরার মধ্যে কিভাবে তারা এমন ভাবে বিক্রি করে তাদের মাদক প্রশ্ন যখন মোনের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছিলো তখনই যানা যায় মাসুম ওরফে পিচ্চি মাসুম কে..? কি তার পরিচয়। পিচ্চি মাসুম মুলত একজন চিন্তিত জুয়ার আসর নিয়ন্ত্রণ কারি শহরে বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময় পুলিশ প্রশাসন কে মাশওয়ারার মাধ্যমে চালাত তার জুয়ার আসর আর সেই সুবাধে প্রশাসনের সদস্য দের সঙ্গে বেশ ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলেছে নগরীর রেলী বাগান এলাকার মাসুম ওরফে পিচ্চি মাসুম।আর সেই জুয়ার আসরের পরিচালনার মাশওয়ারা দেওয়ার সময়ের সম্পর্কে তিনি এখন প্রশাসনের চোখের সামনেই চালায় তাদের মাদকের বানিজ্য যা প্রায় দেখেও না দেখার ভুমিকায় প্রশাসনের লোকদের কাছে। তার মধ্যে উল্লেখ যোগ্য মাসুম ও আলোর কাছের লোক জেলা গোয়েন্দা সংস্থা ডিবি পুলিশের সদস্য গন। এমন যদি হয় প্রশাসনের তবে এসমাজে কখনো কি শান্তি ফিরে আসবে সেই আশা কি করা যায়। এমন প্রশ্ন এখন নারায়ণগঞ্জ সদর এলাকার সুশীল সমাজের লোকেদের নারায়ণগঞ্জে প্রশাসনের কাছে।