নিজস্ব প্রতিনিধি: নারায়ঙ্গঞ্জের ডিবির এস আই সাফি বে-পরোয়ারা, তার অপকর্ম রুখবে কে? নীরব ভুমিকায় আছে এসপি গোলাম মোস্তফা রাসেল।পুলিশ প্রশাসনে অভিযোগ করে ভুক্তভোগীরা বিচার পাচ্ছে না বলে জানা যায়।অনেকে তার ভয়ে ইভিযোগ করতে পারছেনা, মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাসিয়ে অপদস্থ করে ফায়দা নেয় এই দুর্নীতিবাজ এস সাফি। অনেকে বলে এদসপি রাসেলের সাথে দহরম মহরম সম্পর্ক রয়েছে সাফির। এই কারনে ঘুরে ফিরে নারায়নগঞ্জ থাকছে সাফি, কি মধু নারায়ণগঞ্জে??নারায়নগঞ্জ ডিবি পুলিশের এস আই শফিউদ্দিন সাফির ধান্দার শেষ নেই। মানুষকে মিথ্যা মামলায় ফাসিয়ে তাদের স্বজনদের সাথে দরকষাকষি করে ধান্দা করতে দেখা যায়।
ধান্দাবাজ এস আই সাফির অত্যাচারে অতিষ্ঠ সাংবাদিকসহ ব্যবসায়ী ও সাধারন মানুষ। নাম্বার প্লেট বিহীন হায়েজ গাড়ী ব্যবহার করে নারায়ণগঞ্জ চড়ে বেরায় দুর্নীতিবাজ ডিবির এস আই সাফি। চাষাড়ার মোড়ে বিভিন্ন স্পটে দেখা যায় সাফির নাম্বার প্লেট বিহীন গাড়ীটি। মাদক ব্যবসায়ী, পকেট মার, ছিনতাই কারী, ইভটিজিং কারী ও হকারদের কাছ থাকে হাফতা নিচ্ছে বলে জানা যায়।
দুর্নীতিবাজ সাফির রয়েছে সন্ত্রাসী ও মাদকসেবী এবং মাদকস্পট পরিচালনাকারী একদল চৌকস বাহিনী। যাদের দিয়ে ধান্দা ফিকির তৈরি করে, জালে ফেলে আসহায়দের। সাংবাদিক সহ ব্যবসায়ীরা ভুক্তভোগী হয়ে পুলিশ প্রশাসনে অভিযোগ করে সুফল পাচ্ছেনা বলে জানা যায়।কয়েক দিন আগে সাংবাদিক মিঠুকে রাতে ডেকে এনে তার গাড়িতে রেখে মানসিক নির্যাতন করে ভোর ৪ টায় ছাড়ে।
সুত্রমতে, সাংবাদিক সুলতান মাহমুদের অভিযোগের ভিত্তিতে দুর্নীতিবাজ এসআই সাফি ও ফিরোজের বিচার শুরু হয়েছে।ঢাকা রেঞ্জ ডিআইজির নিকট অভিযোগের ভিত্তিতে ঘুষখোর ডিবির এসআই শফিউদ্দিন সাফি ও সোনারগাঁ থানার এসআই ফিরোজের বিরুদ্ধে এই বিচার কার্য শুরু হয়।
পুলিশ সুপার কার্যালয় নারায়নগঞ্জ এর স্মারক নং ৮৪৯/অপরাধ, তারিখ ১২/০২/২৪ খ্রিঃ রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয়, ঢাকা এর স্মারক নং প্রসিঃ/১৭-২৪/৫(২)নোঃ ব্যঃ(অংশ-০১)/১৫৫৯,তারিখ ম০৭/০২/২৪ খ্রি ভিত্তিতে সাংবাদিক সুলতান মাহমুদ নোটিশ পেয়ে তার জবাব প্রেরন করেন। স্বাক্ষীর জবাবে তিনি বলেন, সুত্রঃ সোনারগাঁ থানার মামলা নং ৩১(০৮)২৩ নারায়নগঞ্জ সদর থানার মামলা নং ৩১(১০)২৩ বিষয়ঃ পুর্ব শত্রুতা ও সংবাদ প্রকাশের জেরে ষড়যন্তমুলকভাবে, অন্যের প্ররোচনায় ও অনৈতিক সুবিধা পেয়ে এবং উদ্দেশ্য প্রনিত মামলা থেকে নিম্মস্বাক্ষরকারীর নাম প্রত্যাহার করে দোষীদের বিচার করার আবেদন করেন।
বন্দর আমিন এলাকার কবির হোসানের ভাড়াটিয়া নজরুলের বাসার তালা ভেংগে সব কিছু লুট করে, এসপির অভিযোগ করেও কোন ফলাফল পায়নি ভুক্তভোগী নজরুল। রাত ৩ টায় তালা ভেঙ্গে ঘরে খালি ডুকে টাকা পয়সা ও জিনিস্পত্র নিয়ে আসে এস আই সাফি। সাফি ভয় দেখিয়ে মামলা করতে দেয়নি দেওভোগের এক ভক্তভোগিকে। বেশির ভাগ সময় চাষাড়া থেকেই ধান্দা করে বলে জানায় অনেকে। মাসে ২ লক্ষ টাকা হায়েজের ভাড়া দেয় বলে জানা যায়। কোথায় থেকে আসে এই ভাড়ার টাকা? প্রশ্ন জনমনে।