নিজস্ব প্রতিনিধিঃ সোনারগাঁয়ে বাপ-পুতে আওয়ামীলীগ জাতীয় পার্টি করে আবার বিএনপির নেতা
সেজে করছে দুর্নীতি ও চাঁদাবাজি। সোনারগাঁয়ের বাস ও ফূটের চাঁদাবাজ আতাউর জাতীয় পার্টির এমপি খোকার হাত ধরে জাতীয় পার্টির কর্মী হয়ে কামিয়েছে টাকা, গড়েছে সম্পদের পাহাড়, অবৈধ টাকা দিয়ে করছে জমজমাট ব্যবসা, আবারো অনের ব্র্যন্ড নকল করে। থানা পুলিশকে হাত করে দীর্ঘদীন এই চাদাবাজী ও ব্র্যান্ড নকল করে ব্যবসা করছে আতাউর। ছেলে সাফিন আহমেদ অপুর্ব ছাত্রলীগের রাজনীতি করে এখন ছাত্রদলের কর্তা, বাপ-পুতে খাচ্ছে চাদাবাজী আর জমি দখল করে, হয়ে যাচ্ছে আঙ্গুল ফুলের কলা গাছ।
২০১৮সালের বিএনপির হরতালের প্রতিবাদ মিছিলে সাফিনকে দেখা যায় মিছিলে প্রথম সারিতে।যুবলীগ নেতা রফিকুল ইসলাম নান্নুর সাথে হাত মিলিয়ে ছেলে দিয়েছে ছাত্রলীগের আর নিজে মান্নানের সাথে হাত মিলিয়ে পয়সা দিয়ে পদ নিয়ে করছে ধান্দা। আতাউর সুযোগ মত জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে কামিয়ে চাদাবাজীর টাকা, করেছে মানুষের জমি দখল। নান্নুর বউয়ের বন্দুত্বের নামে করছে কত কি? নান্নু ২০১৬ সালে কাপড় বিক্রি করে জীবন ধারন করত আর আতাউর করত দোকানে দোকানে ফুটপাতের চাঁদাবাজি।রাতে রাতে কিভাবে বনে গেল কোটিপতি, দুদুকের তদন্তের আহবান এলাকাবাসীর।
আতাউর ব্যবসায়ীকভাবে সরকারী ভ্যাট ও ইনকাম টেক্স ফাকি দিচ্ছে বলেও তথ্য পাওয়া যায়। কিভাবে বাড়ী গাড়ি করে ধুমছে করছে জবরদখল ও চাদাবাজি। অসহায়দের টাকা আত্নস্বাদ করে গিলে খাচ্ছে এই দুর্নীবাজ আতাউর। বিএনপি’র নেতার দাপটে মিথ্যা হত্যা মামলায় ফাসাছে, থানা পুলিশের সাথে আঁতাত করে করছে এই অপ-কর্ম। বিএনপি থেকে বহিস্কারের দাবী করছে এলাকাবাসী।
২০২১ সালে মামুনুল হক কান্ডে পুলিশ বাদী মামলা খেয়ে জামিনের কাগজ ভুয়া বানিয়ে পুলিশকে মাশারা দিয়ে করেছে ধান্দা বলে জানিয়েছে অনেকে।