সোনারগাঁ প্রতিনিধিঃ সোনারগাঁয়ের সরমান্দীর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জিন্নাহকে বিএনপিতে পদায়ন করার এজেন্ডা নিয়ে ভুরিভোজ করাচ্ছে মোমেন শিকদার। আওয়ামীলীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে মোমেন শিকদার লন্ডন থেকে বাংলাদেশে এসেছে কোটি কোটি টাকায় পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে বলে জানা যায়। নারায়ণগঞ্জ ৪ আসনের সাবেক সংসদ ও প্রভাবশালী নেতা শামীম ওসমানের সাথে আতাত করে বিএনপির দালালদের দিয়ে সোনারগাঁওয়ের রাজনীতিতে প্রভাব ফেলছে লন্ডন প্রবাসী মোমেন শিকদার।
তথ্য সুত্রে জানা যায়, “কখনো জাতীয় পার্টি, কখনও আওয়ামী লীগের, আবার কখনও বিএনপির ছত্রছায়ায় সন্ত্রাসী দিয়ে স্বার্থ সিদ্ধ করছে এই প্রতারক মোমেন শিকদার। ফ্যাসিবাদের সময় মোমেন বিএনপিকে ডোনেশন করেছে টাকা দিয়ে, জামাই মোস্তফার মাধ্যমে বিএনপির মিছিল মিটিং করিয়েছে এই মোমেন শিকদার। যুবলীগের সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে লোকজন দিয়ে মোগড়াপাড়া চৌরাস্তার ফুটপাত থেকে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা চাদা উঠিয়ে ভাগাভাগি করত মোমেন শিকদার।” সাথে রয়েছে স্থানীয় আওয়ামী ও বিএনপির সন্তারসী বাহিনী।
জানা যায়,শুধু তাই নয় আপন মায়ের পেটের ভাইদের মিথ্যা অভিযোগে ব্যবসা থেকে বের করে ব্যবসা আত্নস্বাদ করেছে মোমেন। চাদাবাজ ও সন্ত্রাসীদের সহায়তায় অপকর্মে লিপ্ত হয়ে এমন কাজ করেছে এই দুস্কৃতিকারী মোমেন। বিনিময়ে একজনকে করেছে ব্যবসার পার্টনার। সোনারগাঁয়ে তথা নারায়ণগঞ্জ বিএনপির অংগ সংগঠনের কমিটিতে টাকা দিয়ে দালাদের মাধ্যমে হাইব্রিড নেতা বানাচ্ছে এই মোমেন শিকাদার ও দেখা যাচ্ছে জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির নেতাদের সাথে মিটিং করে দহরম মহরম করছে। সোনারগাঁয়ে ডেকে নিয়ে অনৈতিক সুবিধা দিয়ে আওয়ামীলীগের হাইব্রিড নেতাদের বিএনপির বিভিন্ন কমিটিতে ডুকানোর অপচেষ্টা করছে এই মোমেন।
আড়াইহাজার আওয়ামী লীগের হুইপ নজরুল ইসলাম বাবুর ঘনিষ্ঠ আত্নীয়ের সাথে ব্যবসা করে অবৈধ পন্থায় বানিয়ে শত কোটি টাকা এবং তার বদৌলতে সোনারগাঁ পৌরসভার মেয়র পদে নমিনেশন বাগিয়ে দিয়েছে ফজলে রাব্বীকে।
কায়সার হাসনাত সাবেক এমপির পিএস’র সাথে ব্যবসা করে অবৈধ পন্থায় বানিয়েছে অনেক টাকা। সাবেক স্বরাস্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সাথে আতাত করে হয়েছে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ।
সোনারগাঁওয়ে ডেকে নিয়ে অনৈতিক সুবিধা দিয়ে আওয়ামীলীগের হাইব্রিড নেতাদের বিএনপির বিভিন্ন কমিটিতে ডুকানোর অপচেষ্টা করছে। মোমেন জিন্নাহ যেন এক সুতায় গাথা।
এ ব্যাপারে কল করলে মোমেন সিকদার কল ধরে নাই।