আসাদুর রহমান সানীঃলিপা রাণী থেকে ধ র্মান্তরিত হওয়া হোসনে আরার লাশ চার বছর র্মগে থাকার পর হাইর্কোটরে আদেশে শুক্রবার কবরে শায়িত হলো।লাশরে দাবিতে মেয়ের বাবা ও শ্বশুরের মধ্যে চলা আলোচিত এই মামলার নথি থেকে জানা যায়, নীলফামারীর ডোমার উপজেলার অক্ষয় কুমার রায় মাস্টারের মেয়ে লিপা রাণী’র সাথে একই উজেলার জহুরুল ইসলামরে ছেলে হুমায়ূন ফরিদ লাজুর প্রমেরে সর্ম্পক ছিল ।একর্পযায়ে ২০১৩ সালরে ২৫ অক্টোবর লিপা রাণী লাজুর সাথে পালিয়ে যায়। এবং র্ধমান্তরতি হয়ে লাজুকে বিয়ে করে। ইসলাম র্ধম গ্রহণ করে লিপা রাণী রায় তার নাম রাখেন মোছামত হোসনে আরা ওরফে লাইজু।এরপর লিপার বাবা ২০১৩ সালরে ২৮ অক্টোবর বাদি হয়ে নীলফামারী নারী ও শশিু নর্যিাতন দমন আদালতে একটি অপহরণ মামলা করনে। কিন্তু মেয়ে ও ছেলে তাদরে স্বামী-স্ত্রীর প্রিচ্যের সকল কাগজপত্রসহ আদালতে হাজির করে জবানবন্দি দিলে আদালত অপহরণ মামলাটি খারিজ করে দেন।কিন্তু মেয়ের বাবা মামলার খারিজের বিরুধে আপিল করে তার মেয়েকে অপ্রাপ্ত বয়স্ক ও মস্তষ্কি বিকৃত দাবি করনে। পরর্বতীতে আদালত সে আবদেন আমলে নিয়ে মেয়েটিকে শারীরকি পরীক্ষার জন্য রাজশাহীর সেফ হোমে পাঠিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণরে নির্দেশ দেন।মেয়েটিকে সেফ হোমে থাকা অবস্থায় ২০১৪ সালরে ১৫ জানুয়ারি তার স্বামী হুমায়ূন ফরিদ লাজু ( বিশক্রিয়া অথবা বিষপানে ) মারা যান।লাজুর মারা যাওয়ার বিষয়টি আদালতে উপস্থাপন করে মেরের বাবা তার মেয়েকে নিজ জম্মানিয় নিতে আদালতে আবদেন করে ২০১৪ সালরে ১৬ জানুয়ারি মেয়েকে বাড়ি নিয়ে রাখনে।এরপর ২০১৪ সালরে ১০ র্মাচ বাবার বাড়িতে নিজ শোবার ঘরে কীটনাশক পান করে আত্মহত্যা করে মেয়েটি আর ২০১৪ সালরে ১১ র্মাচ ময়েটির মরদেহ ময়না তদন্ত করা হয়।এরপর পুত্রবধূ দাবি করে ময়েটেরি শ্বশুর জহুরুল ইসলাম- ইসলামী শরিয়ত মোতাবকে দাফনরে জন্য আদালতে আবদেন করনে।তবে মেয়েরবাবা অক্ষয় কুমার হিন্দু শাস্ত্র মতে সৎকারের জন্য আদালতে আবদেন করনে।এরপর উভয়পক্ষরে শুনানি নিয়ে ম্যাজস্ট্রিটে আদালত ডোমার থানা পুলশিকে একটি প্রতবিদেন দাখিলের আদশে দেন। কিন্তু উভয়পক্ষ নিজেদের অবস্থানে অনড় থাকার বিষয়টি উল্লেখ করে ডোমার থানা পুলশি প্রতিবেদন দাখিলকরলে আদালত মেয়েটির মরদেহ রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে সংরক্ষণরে আদশে দেন। এরপর মেয়েটির মরদেহ র্মগইে রাখা হয়।পরর্বতীতে মেয়েটির মরদেহ দাবির মামলা মেয়েটির শ্বশুররে পক্ষে গেলে তার বিরুদ্ধে মেয়ের বাবা জেলা-জজ আদালতে আপিল করেন । আপিলে মেয়েরবাবার পক্ষে রায় আসে। এরপরই ময়েটেরি শ্বশুর জহুরুল ইসলাম ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাইর্কোটে আপিল করেন। সে আপিলের শুনানি নিয়ে গত ১২ এপ্রলি বিচারপতি মফিতা উদ্দনি চৌধুরীর হাইর্কোট বেঞ্চে র্ধমান্তরতি হওয়া হোসনে আরার মরদেহ তার শ্বশুররে কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ দিয়ে ওই মরদেহ ইসলামী শরিয়ত মোতাবকে দাফনের রায় দেন। এবং দাফনের সময় একজন ম্যাজস্ট্রিটে ও প্রয়োজনীয় পুলিশ র্ফোস রাখার জন্য নীলফামারীর ডিসির প্রতি রায়ে নির্দেশ দেওয়াহয়। আর দাফনের আগে শেষবারের মত মেয়ের বাবা ও তার পরিবারকে মরদেহ দেখার সুযোগ দিতে রায়ে বলেন হাইর্কোট। হাইর্কোটে শ্বশুররে পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোঃ সাফিউর রহমান। আর মেয়ের বাবার পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুব্রত চৌধুরী।শুক্রবার লাজুর ভাই হুমায়ুন রশিদ জান্নান হাইর্কোটরে আদশে অনুযায়ী শুক্রবার দুপুরে র্মগ থেকে হোসনে আরা’র মরদেহ আনা হয় (শ্বশুর বাড়ী) আমাদের বাড়িতে। এসময় এখানে উপস্থতি থাকে ম্যাজস্ট্রিটে সহ স্থানীয় বিপুল সংখ্যক পুলিশ। দুপুর সাড়ে তিনটায় জানাজা অনুষ্ঠতি হয়। এরপর চারটায় আমার ভাই লাজুর কবরের পাশেই দাফন করা হয় হোসনে আরা কে। হুমায়ুন রশিদ আরো জানান, মেয়ের বাবা এবং প্রিবারকে আগইে জানান হ্যেছিলো শুক্রবার লাশ দাফন হবে। তবে তারা কেউ শেষ বারের জন্যওে লাশ দেখতে আসেনি।