সময়ের চিন্তা ডট কমঃ নারায়নগঞ্জ সদর উপজেলায় অনেক স্থানে বসেছে অবৈধ গরুর হাট, ইউনো ও থানা পুলিশের নেই কোন পদক্ষেপ। নারায়নগঞ্জ সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা হোসনে আরা বেগম বলেছিলেন যে ১৯ই আগষ্ট অবৈধ গরুর হাটে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হবে কিন্তু কোন প্রকার উচ্ছেদের ব্যবস্থা হয়নি। অবৈধ গরুর হাটের কারনে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে বিপুল পরিমান টাকায় টেন্ডার নেয়া গরুর হাট বৈধ ইজারাদারদের। তাদের ক্ষোভের সীমা নেই, পুলিশ প্রশাসন দেখেও না দেখার ভান করে যাচ্ছে বলে জানা তারা। লক্ষ লক্ষ টাকা টেন্ডার নিয়েও তারা ব্যবসা করতে পারছে না। অথচ, একশ্রেনীর অবৈধ ইজারা দাবীদার একটি হাটের ইজারা নিয়ে দু’টি হাট বসিয়ে ফায়দা লুটে যাচ্ছে। ইজারাদার দেলোয়ার গং, তারা সৈয়দপুর এলাকার গোগনগর ইউনিয়নের বাড়িরটেক এলাকায় অবৈধ ভাবে পরিচালনাকারী মজিবুর রহমান, সহযোগীরা গরুর হাট বসিয়ে ব্যবসা করলেও দেখার কেউ নেই। অপর দিকে লুৎফর রহমান(পাখি) নামে এক ব্যাক্তি অবৈধ গরুর হাট বসিয়েছে গোগনগর সুকুম পট্রির পাঠান নগরে। এখানে বসে অবৈধ হাটে গরু বেচা-কেনা করলেও রহস্যজনক কারনে নীরবতা পালন করে আসছে পুলিশ প্রশাসন। এ ব্যাপারে বৈধ ব্যাবসায়ীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, কার ইশারায় তারা অবৈধ হাট বসিয়ে রমরমা ব্যবসা করছে। অথচ টেন্ডার নেয়া ইজারাদাররা তাদের অবৈধ হাটের কারনে মার খেয়ে যাচ্ছে। এ জন্য তারা ক্ষোভে ফেটে পরছে বলে জানা যায়। অভিলম্বে অবৈধ গরুর হাটে উচ্ছেদের জন্য জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেন বৈধ গরুর হাট ব্যবসায়ীরা। সুত্র দৈনিক রুদ্রা বার্তা