পাঁচারকারী রাসেল আটক, মামলা নিয়ে থানা পুলিশের গড়িমশি

167


বিশেষ প্রতিনিধি : ২৩-১০-২০২৩ইং রোজ সোমবার আনুমানিক বিকেল ৩ টায় জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশনের রুহুল কল করে জেলা সভাপতি সাংবাদিক সুলতান মাহমুদকে যে শিবু মার্কেটে মানব পাচারকারী আটক করা হয়েছে। ফতুল্লা মডেল থানার ওসিকে কল করা হয়েছে কিন্তু পুলিশ আসতেছেনা স্যার আপনি ওসিকে কল করেন। রুহুলের কথা মোতাবেক সভাপতি ওসিকে কয়েকবার কল করে না পেয়ে সার্কেল এসপি জহিরকে কল করে জানালে তিনি পুলিশ পাঠানোর আশ্বাস দেন এবং এ এস আই সিরাজকে প্রেরন করেন। এ এস আই সিরাজ থানা থেকে শিবু মার্কেট পোঁছে দেড় ঘন্টায়। শিবু মার্কেট পৌছে সংগঠনের ইনভেস্টিগেশন অফিসার মনির থেকে মিশুর ভাড়া দিতে বলে। পরে রাসেল নামের এক নারী পাঁচার কারীকে ঐ নারীসহ শিবুমার্কেট এলাকা থেকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় কিন্তু পুলিশ বাদী হবেনা বলে জানায়। আটক কারী এলাকার জনতা থেকে কেউ বাদী হবে জানায় কিন্তু এ এস আই সিরাজ ঐ ব্যক্তিকে কানেকানে কি যে বলায় হাওয়া যায় লোক। সাংবাদিক সুলতান মাহমুদকে ঘটনা জানালে তিনি মনিরকে সংগঠনের পক্ষ থেকে বাদী হতে বলেন এবং মনির রাজী হয় কিন্তু অদৃশ্য ভয়ের কারনে মনির কল ধরছে না, পরে জানায় মনির বাদী হবে না। তখন রুহুলকে সভাপতি সাংবাদিক সুলতান মাহমুদ বলেন, ঠিক আমি নিজেই বাদী হব। আমি থানায় আসব।
গোপন সূত্রে যানা যায় পাঁচার হওয়া নারীকে ময়মনসিংহ একটি বাড়িতে আটকে রেখে নির্যাতন করা হয়েছে। রাত সাড়ে ১১টায় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন এর সভাপতি সুলতান মাহমুদ থানায় উপস্থিত হলে এবং এ এস আই সিরাজকে ফোন দিলে তিনি ফোন রিসিভ করেন না এবং বিরক্তির সাথে বলে সুলতান কেনো বার বার কল দিতেছে এই মামলায় তাকে প্যাঁচিয়ে দিবো। রাতে এই বিষয়ে কতিথ সাংবাদিক আনাগোনা দেখা মেলে থানায় যারা থানায় দালালি করে। ওসি নেই, তদন্ত ওসি নেই, পাওয়া গেল ওসি অপারেশন কাজী মাসুদকে। তার রোমে ডুকে এ এস আই সিরাজকে কল দিয়ে ডেকে এনে কথা বলতে চাইলে তিনি কথা বলতে রাজী নয় এবং বলে আপনি কেন বাদী হবেন।

ওসি নুরে আজমকে কল করেও পাওয়া যায়নি ভিক্টিমের ঠিকানা। এদিকে পরের দিন সকালে ওসিকে কল করলে ওসি বলেন মামলা হবে না বাদির এন আই ডি কার্ড নেই।সংগঠন বাদি হতে চাইলেও আসে বাঁধা। ২৪ তারিখ দুপুর ২ ঘটিকায় সংগঠনের ইনভেস্টিগেশন অফিসার নাবিলা শারমিন থানায় গিয়ে ওসি সাহেবের সাথে কথা বললে শুরু হয় তালবাহানা, গঠনা উল্টিয়ে যায় ওসি বলে মামলা হয়ে গেছে পাচারকৃত মহিলার ভাবি এসে মামলা করে গেছে কিন্তু ভাবীর ঠিকানা দিচ্ছেনা। অবশেষে মামলা হলেও মিলেনি মামলার কপি। ভিক্টিমের বয়ান নিতেও বাঁধা ওসি নূরে আজমের। এদিকে দুপুরেও চালান হয়নি আসামি।

এ বিষয়ে ২৪ তারিখ সন্ধ্যায় এ এস আই সিরাজকে কল দিয়ে আসামি কোর্টে পাঠিয়েছে কিনা এবং মামলার কথা জানতে চাইলে সে বলতে নারাজ, এখানেও শুরু হয় তালবাহানা। অবশেষে নারী পাচারকারী গ্যাং খুজতে পুলিশের সহায়তা ছাড়াই মাঠে নামে জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন। বিস্তারিত আবারও আসবে…..