রাজবাড়ী-২ আসনের অধ্যাপক ডা: এম ইকবাল আর্সলান এর বিকল্প নেই

1835

জেলা প্রতিনিধিঃ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই গরম হয়ে উঠছে রাজবাড়ী-২ আসনের রাজনীতির মাঠ। সকাল থেকে শুরু করে গভীর রাত পর্যন্ত স্কুল, কলেজ ও পথে ঘাটে চায়ের দোকানে চলে নির্বাচনের আলোচনা।

সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রার্থী বাঁছায়ে ব্যস্ত সময় পার করছে স্থানীয় জনগণসহ আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা।

রাজবাড়ী-২আসনে(পাংশা, কালুখালী ও বালিয়াকান্দী) প্রত্যকটা উপজেলা, ইউনিয়নে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের কাছে আস্থার প্রতীক হিসেবে শক্ত অবস্থানে রয়েছে  স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) সভাপতি, অধ্যাপক ডা: এম ইকবাল আর্সলান।

সম্প্রতি প্রকাশিত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ অনলাইন জনমত জড়িপে রাজবাড়ী -২ আসনে (পাংশা, বালিয়াকান্দী ও কালুখালী) উপজেলার সর্বস্তরের জনগণ ৮৫% লোক অধ্যাপক ডা: এম ইকবাল আর্সলান কে এমপি হিসেবে দেখতে চায়। তিন উপজেলায় ইকবাল আর্সনাল এর পক্ষে ওঠান বৈঠক এবং গণসংযোগে ব্যস্ত সময় পার করছে স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা কর্মীবৃন্দ। যে খানেই ওঠান বৈঠক এবং গণসংযোগ হচ্ছে সাধারণ মানুষের উপচেপড়া ঢল নামছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছে স্থানীয় সাংসদের স্বজনপ্রীতি, অনিয়ম, দুর্নীতির কারণে তাদের জনপ্রিয়তা ব্যাপক হারে হ্রস পাচ্ছে। সাধারণ জনগণ নিশ্চিত ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চাচ্ছে, যার মাধ্যমে এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন করা সম্ভব হয়।

পাংশা উপজেলার আওয়ামীলীগ নেতা দিবালোক কুন্ডু জীবন জানান,দলীয় প্রতীক যাকেই দেওয়া আমরা তার পক্ষে কজি করবো।পাংশা উপজেলার বৃদ্ধ জানান

ডা: সাহেবের  গণ জোয়ার বইছে লোক মুখে শুনি তিনিই নমিনেশন পাবেন । উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক  সাংগঠনিক সম্পাদক ও কৃষকলীগের আহবায়ক নজরুল ইসলাম খাঁন বলেন  তার নেতৃত্বে তৃণমূল নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ রয়েছে।পাংশা,(পাংশা- কালুখালী-বালিয়াকান্দি) তথা রাজবাড়ী -২ আসনকে নৌকা প্রতিককে জয়লাভ করতে হলে ডা ইকবাল আর্সনাল এর বিকল্প নাই, জন সমর্থের দিক দিয়ে অনেক তুঙ্গে।

বালিয়াকান্দী উপজেলার আওয়ামীলীগের ভাইস চেয়ারম্যান ও সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ হারুন – আর- রশিদ (মানিক)  জানান,বালিয়াকান্দী পাংশা, ও কালুখালী বাসী সন্তান হারা মায়ের মত ডা: সাহেবের অপেক্ষায় বসে আছে। ডা: সাহেব ছাড়া অন্য কাউকে এখানে প্রার্থী করা হলে নৌকার ভরাডুবি হবে এবং স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি জয়ী হবে।

রাজবাড়ী জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা খাঁন মোহাম্মদ আব্দুল হাই বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নৌকা প্রতিক যাকে দিবেন, আমি তার পক্ষে কাজ করবো। তবে  বর্তমান (পাংশা- কালুখালী ও বালিয়াকান্দির) সাবেক ও বর্তমান ত্যাগী কিছু নেতা কর্মীরা নানা ভাবে হয়রানি হচ্ছে। এতে আওয়ামীলীগ দলের ক্ষতি সাদন হচ্ছে।  এছাড়া দেখা যায়,সরকারের উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরার জন্য ডা: সাহেবের নেতৃত্বে ১০ থেকে ১৫ টা টিম কাজ করছে। এ টিমের অধিকাংশ সদস্যই তরুণ।